কবি, গল্পকার ও গবেষক।শূন্য দশকে কবিতা মধ্য দিয়ে তিনি সাহিত্য জগতে আবির্ভূত হন। ধ্রুপদী কবি হিসেবে অভিধা পেয়েছেন ইতোমধ্যে। সাম্প্রতিক কাব্যধারায় তিনি নিরীক্ষাপ্রবণ কবিতা রচনা করে চলেছেন। তাঁর কবিতায় বাঙালি জীবনধারার চিরায়ত রূপটি ফুটে উঠতে দেখা যায়।গবেষণা সহিত্যে রেখেছেন নিজের স্বাতন্ত্র্য সাক্ষর। পুরো নাম : মো. শফিকুল ইসলাম মিয়া। জন্ম : ১৬ আগস্ট ১৯৭৬, গাইবান্ধা জেলার সুন্দরগঞ্জ উপজেলার ধর্মপুর গ্রাম। শিক্ষা : বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে বিএ (সম্মান)সহ এমএ (১৯৯৮, জগন্নাথ কলেজ), এমফিল (২০১২, জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়), একই বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পিএইচডি গবেষণারত। পেশা : অধ্যাপনা, সহকারী অধ্যাপক, মাতুয়াইল হাজী আব্দুল লতিফ ভূঁইয়া বিশ্ববিদ্যালয় কলেজ, ঢাকা। প্রকাশিত গ্রন্থ ৫৩ : উল্লেখযোগ্য গ্রন্থের মধ্যে এবার ধরা দাও (কবিতা, ২০০০), উচ্ছ্বাস (কবিতা, ২০০১), পরিত্যক্ত পদবলি (কবিতা, ২০০২), এক বিকেলে (কবিতা, ২০০৪), নিঃসঙ্গ নির্জন (কবিতা, ২০০৫), ভাঙনের শব্দ (কবিতা, ২০১১), বসন্ত বিষণœ সন্ধ্যা (কবিতা, ২০১৪), শওকত আলীর উপন্যাস : কলাকৌশল ও বৈশিষ্ট্য (প্রবন্ধ-গবেষণা, ২০১৪), ধানফুল (কবিতা, ২০১৫), অরণ্যে বালুকাবেলা ও অন্যান্য গল্প (গল্প, ২০১৫), বাংলা উপন্যাসে নারী : সমাজ পরিপ্রেক্ষিত ও স্বাধিকার চেতনা (প্রবন্ধ-গবেষণা, ২০১৫), পাঁচ দশকের বাংলা জনপ্রিয় উপন্যাস : প্রেক্ষাপট ও পাঠসমীক্ষা (প্রবন্ধ-গবেষণা, ২০১৫), শওকত আলীর রাজনৈতিক উপন্যাস : পরিপ্রেক্ষিত ও প্রকরণ (প্রবন্ধ-গবেষণা, ২০১৫), শওকত আলীর উপন্যাস : মুক্তিযুদ্ধ ও ঐতিহ্য (প্রবন্ধ-গবেষণা, ২০১৫), বাংলাদেশের উপন্যাস : নারীর রূপ ও রূপায়ণ (প্রবন্ধ-গবেষণা, ২০১৫), বাংলা ভাষার জন্মকথা ও অন্যান্য (প্রবন্ধ, ২০১৫), সাহিত্যের ধ্রুপদী ভাবনা (প্রবন্ধ,২০১৬), বঙ্কিম থেকে আখতারুজ্জামান ইলিয়াস (প্রবন্ধ, ২০১৮), কথাসাহিত্যের প্রসঙ্গ অনুষঙ্গ (প্রবন্ধ,২০১৭). চিরায়ত সাহিত্যপ্রবন্ধ (প্রবন্ধ,২০১৮), মালতিমঙ্গল (কবিতা, ২০১৮), জোছনায় জলবতী রাত (কবিতা,২০১৮), ভালোবাসার পদাবলি(কবিতা,২০১৮) লিবিডো লিরিক (কবিতা, ২০১৮) উল্লেখযোগ্য।