ইচডি, ডিলিট কল্যাণী বিশ্ববিদ্যালয় (ভারত) লোকসংস্কৃতি বিভাগের প্রাক্তন বিভাগীয় প্রধান ও পশ্চিমবঙ্গে প্রথম লোকসংস্কৃতির প্রফেসর পদে আসীন হন। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয় গ্রিফিথ পুরস্কারে সম্মানিত করেছেন ‘বাংলা প্রবাদে স্থান-কাল-পাত্র’ গ্রন্থটির জন্য, আশুতোষ স্বর্ণপদকে বিভূষিত করেছেন ‘বাংলা লোকসাহিত্য চর্চার ইতিহাস’ গ্রন্থটির জন্য। রবীন্দ্রভারতী বিশ্ববিদ্যালয় লোকসংস্কৃতি চর্চার জন্য দীনেশ চন্দ্র সেন পুরস্কারে ভূষিত করেছেন। লাভ করেছেন পারুল পুরস্কারও। ইন্ডিয়ান ফোকলোর কংগ্রেস অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতির পদে আসীন, “লৌকিক’ পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলীর সভাপতি; ‘লোকশ্রুতি’ পত্রিকার সম্পাদকমণ্ডলীর সদস্য, পশ্চিমবঙ্গ সরকারের তথ্য ও সংস্কৃতি বিভাগের অধীন লোকসংস্কৃতি ও আদিবাসী সংস্কৃতি কেন্দ্রের পরিচালকমণ্ডলীর অন্যতম সদস্য। ঐ কেন্দ্রের প্রকাশনা সমিতির সভাপতি; পঞ্চাশের অধিক গবেষকের গবেষণার তত্ত্বাবধায়ক; নানা জাতীয় ও আন্তর্জাতিক আলোচনা সভায় নিয়মিত অংশগ্রহণকারী; দুই বাংলার গরিষ্ঠ লোকসংস্কৃতিবিদরূপে মান্যতার অধিকারী, লোকসংস্কৃতি চর্চায় নিবেদিত প্রাণ এই মানুষটি আশি ছুঁই ছুঁই বয়সেও লোকসংস্কৃতি চর্চায় সমানভাবে সক্রিয় রয়েছেন।