20%

রক্তেভেজা একাত্তর

Printed Price: TK. 250
Sell Price: TK. 200
20% Discount, Save Money 50 TK.
Summary: পাক জেনারেলদের মদ প্রীতির আরও একটি হাস্যকর উদাহরণ দিয়েছেন মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ বীর বিক্রম তার 'রক্তেভেজা একাত্তর' বইতে। লেখক ক্যাপ্টেন পদে দায়িত্ব পালনকালীন ১৯৭০ সালের নভেম্বরের প্রলংকারী ঘুর্নঝড়ের Read More...
দ্রুত ডেলিভারি
ক্যাশ অন ডেলিভারি
৩দিন ইজি রিটার্ন

Book Details

Titleরক্তেভেজা একাত্তর
Authorমেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম
Publisherসাহিত্য প্রকাশ
Category
ISBN9844651247
Edition14th Printed, 2016
Number Of Page118
Countryবাংলাদেশ
Languageবাংলা
Cover Typeহার্ড কভার

Book Description

পাক জেনারেলদের মদ প্রীতির আরও একটি হাস্যকর উদাহরণ দিয়েছেন মেজর (অবঃ) হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ বীর বিক্রম তার ‘রক্তেভেজা একাত্তর‘ বইতে। লেখক ক্যাপ্টেন পদে দায়িত্ব পালনকালীন ১৯৭০ সালের নভেম্বরের প্রলংকারী ঘুর্নঝড়ের পরে জরুরি ত্রাণ কাজে ভোলা জেলায় কর্মরত ছিলেন। ঐ সময় সামরিক জান্তা ইয়াহিয়া খাঁন নাকি দুর্গত …

Author Info

মেজর (অব.) হাফিজ উদ্দিন আহমেদ বীর বিক্রম

হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ (জন্ম: ২৯ অক্টোবর ১৯৩৯) হলেন একজন বাংলাদেশী সামরিক ব্যক্তিত্ব, সংসদ সদস্য, বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী ও বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের একজন বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতা যুদ্ধে তার সাহসিকতার জন্য বাংলাদেশ সরকার তাকে বীর বিক্রম খেতাব প্রদান করে। তিনি বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল-বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান হিসাবে দায়িত্ব পালন করছেন। হাফিজ উদ্দিন আহম্মদের জন্ম ২৯ অক্টোবর ১৯৩৯ সালে পৈতৃক বাড়ি ভোলার লালমোহনে। তার বাবার নাম আজহার উদ্দিন আহম্মদ এবং মায়ের নাম করিমুন্নেছা। তার স্ত্রীর নাম দিলারা হাফিজ। তাদের এক মেয়ে, দুই ছেলে। হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ পড়াশোনা শেষ করে পাকিস্তানি সেনাবাহিনীতে। ১৯৬৮ সালে কমিশন পান এবং প্রথম কর্মরত ছিলেন প্রথম ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টে। ফুটবলের প্রতি ছিল তার যথেষ্ট আগ্রহ ছিলো। ১৯৭১ সালের মার্চে হাফিজ উদ্দিন তার ইউনিটের সঙ্গে যশোরের প্রত্যন্ত এলাকা জগদীশপুরে শীতকালীন প্রশিক্ষণে ছিলেন। ২৫ মার্চের পর তাদের ডেকে পাঠানো হয় এবং ২৯ মার্চ তারা সেনানিবাসে ফেরেন। পরে যোগ দেন যুদ্ধে। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর বিরুদ্ধে প্রতিরোধযুদ্ধ শেষ করে ভারতে যান। তিনি কামালপুর, ধলই বিওপি, কানাইঘাট ও সিলেটের এমসি কলেজের যুদ্ধে বেশ ভূমিকা রাখেন। স্বাধীনতার পর তিনি বাংলাদেশ সেনাবাহিনীতেই কর্মরত ছিলেন। সেনাবাহিনী থেকে অবসরের পর তিনি রাজনীতিতে যোগ দেন। ২০০১-০৬ সালে বাংলাদেশ সরকারের মন্ত্রী হিসেবেও দায়িত্ব পালন করেন। ১৯৭১ সালের মুক্তিযুদ্ধকালে হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ দলনেতা হিসেবে বেশ কয়েকটি সম্মুখযুদ্ধে নেতৃত্ব দেন। এর মধ্যে অন্যতম একটি যুদ্ধ হচ্ছে জামালপুরের বকশিগঞ্জ উপজেলার অন্তর্গত কামালপুরের যুদ্ধ। ১৯৭১ সালের ৩১ জুলাই কামালপুরে ভয়াবহ যুদ্ধ হয়। কামালপুর বিওপিতে ভোর সাড়ে তিনটার সময় বি ও ডি দুই কোম্পানি মুক্তিযোদ্ধা নিয়ে আক্রমণ করেন হাফিজ উদ্দিন আহমেদ। দুটি কোম্পানির মধ্যে বি কোম্পানির কমান্ডার ছিলাম তিনি। ডি কোম্পানির কমান্ডার ছিলেন সালাহউদ্দিন মমতাজ (বীর উত্তম)। সে সময়ে মাহবুবুর রহমানের (বীর উত্তম) নেতৃত্বে ‘এ’ কোম্পানিকে পাঠানো হয় উঠানিপাড়ায় কাটঅফ পার্টিতে যোগ দিতে। তবে বি ও ডি কোম্পানি এফইউপিতে পৌঁছানোর আগেই আর্টিলারির গোলাবর্ষণ শুরু হয়ে যায় যা এ দুটি কোম্পানি এফইউপিতে পৌঁছার পর শুরু হওয়ার কথা ছিল। এতে মুক্তিযোদ্ধারা কিংকর্তব্যবিমূঢ় হয়ে পড়েন আর তখনই পাকিস্তান সেনাবাহিনী আর্টিলারি ও ভারী মর্টারের সাহায্যে গোলাবর্ষণ শুরু করে মুক্তিযোদ্ধাদের উপর। পরবর্তীতে হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ ও সালাহউদ্দিন আমাদের দলের মুক্তিযোদ্ধাদের একত্র করে শত্রুদের আক্রমণ শুরু করেন। তুমুল আক্রমণে শত্রুরা পেছনে হটে যায়। তখনও শত্রুরা পেছনে অবস্থান নিয়ে আর্টিলারি ও মর্টারের গোলাবর্ষণ করতে থাকে। শত্রুর গোলাগুলিতে সালাহউদ্দিন মমতাজ শহীদ হন। একটু পর মর্টারের স্প্লিন্টারের আঘাতে আহত হন হাফিজ উদ্দিন আহম্মদ। এতে করে দুই কোম্পানীই নেতৃত্বশূণ্য হয়ে পড়ে।

Reviews

There are no reviews yet.


Be the first to review “রক্তেভেজা একাত্তর”

Sell Price: TK. 200
TK. 250, 20% Discount, Save Money 50 TK.
You've just added this product to the cart: