মিয়ানমার জিও-পলিটিক্সের রেসের ঘোড়া
Printed Price: TK. 250
Sell Price: TK. 215
14% Discount, Save Money 35 TK.
Summary: BRI চুক্তির প্রধান বৈশিষ্ট্য বিশ্ব নেতৃত্বশীল পরাশক্তি হিসেবে ধীরে ধীরে চীনের আবির্ভাব। চীনের আগে কোনও দেশে সরাসরি সৈন্য মোতায়েন করেনি। এবার সেটা হওয়ায় চীন এখন ইয়োরোপ- আমেরিকার মতো ‘সাম্রাজ্য’ বিস্তারের
Read More... Book Description
BRI চুক্তির প্রধান বৈশিষ্ট্য বিশ্ব নেতৃত্বশীল পরাশক্তি হিসেবে ধীরে ধীরে চীনের আবির্ভাব। চীনের আগে কোনও দেশে সরাসরি সৈন্য মোতায়েন করেনি। এবার সেটা হওয়ায় চীন এখন ইয়োরোপ- আমেরিকার মতো ‘সাম্রাজ্য’ বিস্তারের কন্টেইন্ডার হয়ে উঠল। জনগণের প্রবল আপত্তির কারণে তিন দশমিক ছয় বিলিয়ন ডলারের এই প্রকল্প ২০১১ সালে তৎকালীন রাষ্ট্রপতি ইউ থেইন সেন স্থগিত করেন। আবার নতুন করে ইজও বা ‘বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভ’ এটা প্রথমে এসেছিল চীনা নেতা লি পেংয়ের মাথায়। চীনা থিংকট্যাঙ্ক সেই প্রাচীনকালের পরম্পরা ধরে রেখেছে। আজকে China-Myanmar Economic Corridor (CMEC) agreement এর আওতায় BRI চীন-মিয়ানমার যোগসূত্র আঁটো করে ধরে রেখেছে। ২০১৬ সালে চীন ইরানের সঙ্গে প্রায় চুয়াল্লিশ বিলিয়ন ডলারের চুক্তি স্বাক্ষর করে। ইরানের সেই প্রকল্পও চীনের জন্য ‘অতি জরুরি’!
চুক্তির আওতায় চীন তাদের বিনিয়োগের সুরক্ষায় ইরানে পাঁচ হাজার পর্যন্ত সৈন্য মোতায়েন করতে পারবে। সুতরাং এই চুক্তি সই হওয়ায়, মধ্যপ্রাচ্যে এই প্রথম সরাসরি চীনা সামরিক উপস্থিতির সম্ভাবনা তৈরি হয়েছে। বিনিয়োগের বদলে জ্বালানি কেনার ক্ষেত্রে চীনকে অনেক ছাড় দেবে ইরান। বাজার মূল্যের চেয়ে অনেক কম মূল্যে তেল-গ্যাস পাবে চীন, এবং চীনা মুদ্রায় সেই দাম পরিশোধ করতে পারবে। মিডিয়ায় ফাঁস হওয়া চুক্তির এসব শর্ত নিয়ে ইরান বা চীন সরকারের পক্ষ থেকে খোলাসা করে কিছু বলা হয়নি।
Reviews
There are no reviews yet.