টুইন টাওয়ার থেকে গ্রাউন্ড জিরো
Printed Price: TK. 80
Sell Price: TK. 64
20% Discount, Save Money 16 TK.
Summary: টুইন টাওয়ার বিশ্বের রাজধানী বলে খ্যাত নিউইয়র্কের ব্যস্ততম ডাউনটাউন এলাকার ১১০-তলাবিশিষ্ট দুটি ভবন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৬৬ সাল থেকে ৪ বছর ধরে পৃথিবীর অন্যতম উঁচু ভবন দুটি তৈরি হয়। কেবল
Read More... Book Description
টুইন টাওয়ার বিশ্বের রাজধানী বলে খ্যাত নিউইয়র্কের ব্যস্ততম ডাউনটাউন এলাকার ১১০-তলাবিশিষ্ট দুটি ভবন। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ১৯৬৬ সাল থেকে ৪ বছর ধরে পৃথিবীর অন্যতম উঁচু ভবন দুটি তৈরি হয়। কেবল ৫০ হাজার লোকের আবাস নয়, এই ভবন দুটি ব্যবহৃত হয় বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র হিসেবে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশের নাগরিকদের সমন্বয়ে বহুজাতিক বিভিন্ন সংস্থার দপ্তর স্থাপিত হয় ভবন দুটোয়। ব্যবসাবাণিজ্য ছাড়া ও অসংখ্য পর্যটকের আনাগোনায় টুইন টাওয়ার ছিল প্রাণবন্ত। যুক্তরাষ্ট্র যেখানে মাল্টিকালচার’ বা বহু সংস্কৃতিকে উৎসাহ দেয়-টুইন টাওয়ার ছিল তার জ্বলন্ত প্রতীক। নিউইয়র্কে জাতিসংঘ সদর দপ্তর অবস্থিত। ৪২ নম্বর স্ট্রিটে অবস্থিত জাতিসংঘ ভবনের কয়েক মাইলের মধ্যে অবস্থিত টুইন টাওয়ার ছিল যেন এক বেসরকারি জাতিসংঘ। মার্কিন জনগণ ও সরকারের গর্বের প্রতীক ছিল তা। ১১ সেপ্টেম্বর ২০০১ মঙ্গলবার সকাল ৮টা ৪৫ মিনিটে প্রাণচাঞ্চল্যে ভাটা পড়ে টুইন টাওয়ারের হঠাৎ হায়েনার মতো করে ৭৬৭ বাণিজ্যক বিমান হাইজ্যাক করে সন্ত্রাসীরা আঘাত হানে ১ নম্বর বিশ্ববাণিজ্য কেন্দ্র ভবনে, যা নর্থ-টাওয়ার নামে পরিচিত। ১৮ মিনিট পর ২ নম্বর ভবনে। ঘণ্ট-দুয়ের মধ্যে ভবন দুটো মাটিতে মিশে যায়। টুইন টাওয়ার পরিণত হয় গ্রাউন্ড জিরোতে। ফায়ার ব্রিগেড, পুলিশ উদ্ধার কাজ চালায়। প্রায় আড়াই হাজার মানুষের প্রাণপ্রদীপ নিভে যায় সেখানে। টুইন টাওয়ার থেকে গ্রাউন্ড জিরো – এই প্রক্রিয়ায় কীভাবে বদলে যায় মার্কিন জীবন, অর্থনীতি, রাজনীতি এই বইতে তার সামান্য ছবি তুলে ধরা হয়েছে।
Reviews
There are no reviews yet.