চারে চারে ষোল
Printed Price: TK. 400
Sell Price: TK. 320
20% Discount, Save Money 80 TK.
Summary: ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ
শাহ্ মোয়াজ্জেম হোসেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি সুপরিচিত নাম। তিনি ১৯৩৯ সালের ১০ই জানুয়ারি বিক্রমপুরের শ্রীনগর থানার দোগাছি গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম মরহুম
Read More... Book Description
ফ্ল্যাপের কিছু কথাঃ
শাহ্ মোয়াজ্জেম হোসেন বাংলাদেশের রাজনৈতিক অঙ্গনে একটি সুপরিচিত নাম। তিনি ১৯৩৯ সালের ১০ই জানুয়ারি বিক্রমপুরের শ্রীনগর থানার দোগাছি গ্রামে এক সম্ভ্রান্ত মুসলিম পরিবারে জন্মগ্রহণ করেন। পিতার নাম মরহুম আহমেদ আলী। তিনি ১৯৫৪ সালে ঢাকা সেন্ট গ্রেগরীজ হাই স্কুল হতে কৃতিত্বের সাথে এস.এস.সি ঢাকা কালেজ হতে এইচ.এস.সি, ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় হতে এম.এ. এবং এল এল বি ডিগ্রী লাভ করেন। ১৯৫২ সালে ভাষা আন্দোলনে সক্রিয় অংশগ্রহণের কারণে নবম শ্রেণীর ছাত্রাবস্থায় প্রথম কারাবরণ করেন। এরপর তিনি স্বাধিকার হতে স্বাধীনতা আন্দোলন পর্যন্ত বহুবার ঢুকেছেন জেলে। রাজনৈতিক অঙ্গনে তিনি কারাগারের পাখি হিসাবে পরিচিত।
১৯৫২ সালে তিনি ঢাকা কলেজ ছাত্র সংসদের সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন। ১৯৫৮ সালে পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সাধারণ সম্পাদক এবং ১৯৫৯ সালে তিনি পূর্ব পাকিস্তান ছাত্রলীগের সভাপতি নির্বাচিত হন। ১৯৬২ সাল পর্যন্ত তিন টার্ম তিনি ছাত্রলীগের সভাপতি ছিলেন।
১৯৬২ সালের শিক্ষা ও গণতান্ত্রিক আন্দোলনের তিনি ছিলেন মহানায়ক। ১৯৭০ সালের নির্বাচনে তিনি স্বাধীনতা সংগ্রামে অংশগ্রহণ করেন এবং মুজিবনগর হতে স্বাধীনতা যুদ্ধের অন্যতম সংগঠক হিসাবে কাজ করেন। ভারতীয় পার্লামেন্টের যৌথ অধিবেশনে বাংলাদেশের স্বাধীনতার প্রশ্নে তাঁর ভাষণ আমাদের স্বাধীনতা ইতিহাসের এক স্মরণীয় ঘটনা।
১৯৭২ সালে তিনি স্বাধীন বাংলাদেশের প্রথম চীফ হিইপ নির্বাচিত হন। পরের বছর পুণরায় সর্বোচ্চ ভোট পেয়ে শ্রীনগর লৌহজং এলাকা হতে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হয়ে দ্বিতীয়বারের মতো দেশের চীফ হুইফ নির্বাচিত হন। ১৯৭৫ সালে তিনি মন্ত্রীসভার সদস্য নিযুক্ত হন।
১৯৭৫ সালে রাজনৈতিক পটপরিবর্তনের পর ১৯৭৬ সালে তিনি ডেমোক্রেটিক লীগ নামে একটি নতুন রানৈতিক দল গঠন করে পার্টির সাধারণ সম্পাদক নির্বাচিত হন।
১৯৮৩ সালে তিনি জনদল গঠন করেন এবং ১৯৮৪ সালে তিনি জনদল গঠন করেন এবং ১৯৮৪ সালে মন্ত্রীসভঅর সদস্য নিযুক্ত হন। ১৯৮৬ সালে জাতীয় পার্টি গঠন করে দলের ভাইস চেয়ারম্যান ও প্রেসিডিয়ামের সদস্য নির্বাচিত হন। ১৯৮৬ সালে তিনি পুনরায় সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন এবং উপ-প্রধানমন্ত্রী ও সংসদ উপনেতা নিযুক্ত হন। ১৯৯১ সালে রংপুরের পীরগঞ্জ এলাকা হতে উপ-নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন।
শাহ মোয়াজ্জেম হোসেন দেশের বহু জনহিতকর কাজের সাথে জড়িত। স্কুল-কলেজসহ বহু প্রতিষ্ঠান নিজ উদ্যোগে গড়ে তুলেছেন। ভ্রমণ করেছেন পৃথিবীর অধিকাংশ দেশ। তিনি বাংলাদেশ সুপ্রীম কোর্টের একজন আই জীবি, সুদক্ষ রাজনৈতিক সংগঠক এবং অপ্রতিদ্বন্দ্বি বক্তা হিসেবে সুপরিচিত। ব্যক্তিগত জীবনে এক পুত্র ও এক কন্যাসন্তানের জনক।
Reviews
There are no reviews yet.